তোমার ভাবের চোখে দৃশ্য ফুটিয়ে
অগনন নক্ষত্র
কাকতাড়ুয়ার পালকে ঝুলায় নিবোর্ধ রোদ।
তোমার চোখে দৃশ্য ফোটায় বিহ্বল
বিস্ময়ের খেলায় অস্থির হাওয়া
এনে দেয় প্রসন্ন শরত
দূরে কোথাও জড়ো হয় বসন্তের মেঘ
ফুল আর কাঁটার সহবাসে ফোটে দৃশ্যের চোখ।
আড়ালে তোমার নিরঞ্জন ঋতু
উড়ায় পথ রেখায় মেঠোশব্দ
ধুলো আর জোসনা মেলে কাকের বাসায়
মাছেরা কবিতার বোন আর
ভাবের আকাশে দৃশ্য ছোট হয়ে আসে।
বিরানে কুড়িয়ে চিত্রকল্প
তোমার চোখের নীড়ে একটি আলো
রূমালে তারার ফুল আর গান গায় কথা
অগণণ নিরব রাত্রি স্বাক্ষ্য যার
অধরা পাখি তার সখা।
রাত্রির গায়ে শামুক জ্বেলে
খোলসছাড়া পৃথিবী ঘুমোক ক্লান্তিতে
তোমার ভাবের চোখে জাগুক রঙ।
> ফিচারর্ড ফটো: ফরিদা জামানের চিত্র থেকে।
🙂
🙂 শুকরিয়া।
সুজনের কবিতা পড়ে আমার মনে হয় সে না পৃথিবীর লোক। তার আত্মা কেবলি পৃথিবী ভ্রমণ করে চলে যায় পরম আত্মার পানে। সৃষ্টি আর স্রষ্টার প্রেমের বয়ান সব সময় গেয়ে যায় আত্মাপাখি।
অশেষ শুকরিয়া। কাব্যময় মন্তব্য ভালো লাগল।
সিম্পলি অভিভূত
শুকরিয়া ব্রাদার। আজকে আপনার কিছু কবিতা পড়লাম। বেশ পাওয়ারফুল লেখনি।