গাড়ীটি স্থির চেয়ে ছিলো আমার চোখে
রুমাল দিয়ে তার চোখ দুটি মুছে দিই
রুমালে আকা ছিলো প্রজাপতির মুখ
লাবণ্যহীন জোসনা-রোদের সহবাসে
কাকপোড়া নগরের অবোধ ইশারায় গাড়ীটি বেড়ে উঠে।
ইশারায় ভাঙ্গে ইশারায় ডাকে মানুষের মৌনতা
আমি তার হাত দুটি খুজে নিই।
হৃদয় নিয়ে কিছু একটা বলছিলো সে
লুপ্ত কাঠবিড়ালী না কাকের হৃদয়
সে খবর কে রাখে?
একটি হৃদয় যুগপৎ হয়ে উঠে শ্যাওলাগন্ধী রাত
হায় মানুষ হৃদয়ের খোজ রাখে না।
হৃদয় শুধু ভেদ জানে অভেদ নামে-
হারিয়ে প্রাজ্ঞ বেদনা।
গাড়ীটি হয়তো কিছু বলতে চায়
কথা নয়- নীল বুদবুদ বাষ্প আর জোসনা।
একটি গাড়ী মানুষের চোখের আড়ালে বেড়ে উঠে
হায় মানুষ হৃদয় বোঝে না।
আমি তার স্থির দুটি চোখে চেয়ে থাকি।
সুন্দর লিখেছেন।
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
কবিতাও লিখেন নাকি!! ভালো লিখছেন।
চেষ্টা করি আরকি! শুকরিয়া।
ভালো লেগেছে।
শুকরিয়া।
কোন সে গাড়ী ? কেমনই বা তার হৃদয়??