পাতা উড়ানোর দিন আর নাই
রক্ত রঙের জবা মেয়েটি
ঘুমের ঘোরে কুড়িয়ে নিতাম
সেই ভালো ছিলো- আহা আমরা ক’জন।
বুকে এখনো স্বপ্ন তাড়ানো
তাবিজের দাগ লেগে আছে
মেয়েটিকেও পুষে রেখেছি বুকের
যদি কখনো খুঁজে পাই
মশারীর ফাঁকে হাতে গুজে দেবো সতীন তাবিজ।
আতা গাছের ডালে আমরা ক’জন
নিষিদ্ধ কথা কিছু ছিলো
কথার মতন পাতা উড়িয়েছি ঢের
কচি কড়ইটা হয়তো অভিশাপ দিয়েছে
তবুও পরের শ্রাবণে
উড়াবো বলে মেলেছে
কচি কচি নধর পাতা।
আহা সবুজ, যদি থাকে রক্ত জবা মেয়েটা
তাদের মানাত বেশ
পতাকা পতাকা ভাব
আমরা ঠিকই দাড়িয়ে পড়তাম
জানি মা পানি পরা আনবেন
সঙ্গী হবে তাবিজ কবজ।
পাতা উড়ানোর দিন কি আর নাই!
আমরা ক’জন আঁকি চকলেট হাত
নীল আকাশ, শরতের বিকেল
অনেক স্বপ্ন মেলে না বলে
কচি কচি কড়ই পাতা বলি হয়
বলি হওয়া অনেক নিষিদ্ধ কথা
একদিন রক্ত জবার ঘরে শুদ্ধ হবে।
কচি পাতারা আনমনে হাসে না
গলায় বাঁধা হরিৎ নিয়তি
আর নিষিদ্ধ ক’জন, রক্ত জবা মেয়ে
একই ঘরে তাদের বসতি।
কবিতাটি পড়ে বেশ ভালো লাগলো। কেমন যেনো স্মৃতি জাগিয়ে তোলে। একটি মাতাল ভাব আছে কবিতায়। মহুয়া।
আসুন পাতা উড়াই।
Onk onk valo hoyeche lekhok. 🙂
ধন্যবাদ সাবা। তোমাকে দেখে ভালো লাগছে। শুভ কামনা। 🙂
কোনো মন্তব্য নেই; সতীন তাবিজে আটকে ছিলো চোখ।
হা হা হা।
সঙ্গী হোক তাবিজ-কবজ।