যমজ পৃথিবীর সবকিছু কি পৃথিবীর মতো হুবহু একই!

সর্বশেষ পড়া উপন্যাসটি ছিলো ইয়েন্তন গার্ডার’র (Jostein Gaarder) ‘শুনছ, কোথাও আছো কি কেউ?’ (Hello! Is Anybody There?, বাংলা তর্জমা: দ্বিজেন্দ্রনাথ বর্মন, সন্দেশ, ঢাকা)। কাকতালীয়ভাবে এই সময় মাথার মধ্যে ঘুরছিল যমজ পৃথিবীর ধারণা। এই উপন্যাস ইয়েন্তন গার্ডারের অন্যান্য উপন্যাসের মতোই উত্তম পুরুষে লেখা। উপন্যাসের মূল চরিত্র জো, ছোট্ট ভাইয়ের জম্মের দিন মিকা নামক ভিনগ্রহবাসীর মুখোমুখি হয়।…

মানসিক অবস্থা কি করে বাইরের দুনিয়াকে উপস্থাপন করে?

‘আমরা যে ভাব-ভাষা আর অভিজ্ঞতার জগতে বাস করি সেটা কি আসলেই আছে? নাকি এটি নির্মিত, আমাদের অজ্ঞাতাসারে কেউ কল-কাঠি নাড়াচ্ছে। আমরা যেভাবে চিন্তা করি, সেই চিন্তার কি কোন স্বাধীন অস্তিত্ব আছে? নাকি আমরা কৃত্রিম কোন অভিজ্ঞতার শিকার হই? যেখানে আমরা নিছক খেলার পুতুল বা পরীক্ষাগারে পরীক্ষণযোগ্য বস্তু মাত্র, কৃত্রিম পরিবেশে কিছু শর্তের মাঝে জীবন-যাপন করতে…

আমার ভাব-ভাষা কি আসলেই আমার

আমরা যে ভাব-ভাষা আর অভিজ্ঞতার জগতে বাস করি সেটা কি আসলেই আছে? নাকি এটি নির্মিত, আমাদের অজ্ঞাতাসারে কেউ কল-কাঠি নাড়াচ্ছে। আমরা যেভাবে চিন্তা করি, সেই চিন্তার কি কোন স্বাধীন অস্তিত্ব আছে? নাকি আমরা কৃত্রিম কোন অভিজ্ঞতার শিকার হই? যেখানে আমরা নিছক খেলার পুতুল বা পরীক্ষাগারে পরীক্ষণযোগ্য বস্তু মাত্র, কৃত্রিম পরিবেশে কিছু শর্তের মাঝে জীবন-যাপন করতে…