‘শি’ (১৮৮৭) পড়েছিলাম সম্ভবত অনিন্দ্যের কাছ থেকে নিয়ে। ছেড়াফাড়া একটা বই। রাত জেগে শেষ করেছিলাম। কি যে অদ্ভুত সে কাহিনী। শেষে মনটা খুব খারাপ হয়ে যায়, যেভাবে সবার হয় আরকি! আয়শার অন্তর্ধানের পর লিও সব চুল সাদা হয়ে যায়। পুরো ব্যাপারটা স্বপ্নের মতো। এতে মানব জীবনের পাওয়া-না পাওয়ার একটা চিরায়ত দীর্ঘশ্বাস তো ছিল। যার কারণে ‘রিটার্ন অব শি’ (১৯০৫) খুঁজতেছিলাম। কিন্তু মানুষের দীর্ঘশ্বাসের তো শেষ নাই। না পাওয়াই ছিল লিওয়ের প্রেমের একমাত্র সান্ত্বনা।