ভাষার সঙ্গে বাশনার দোস্তি

সুধীর চক্রবর্তীর ‘বাউল ফকির কথা’ বইটায় বৈষ্ণবদের নিয়ে যে পার্ট; ওইটা আমি পড়তেছিলাম। থেমে থেকে পড়তে হইতেছিল। সেটা বোধহয় লেখার জনরার কারণে। কিন্তু মজাদার, কৌতুককর ও বিয়োগান্তক। বর্ণনামূলক বাস্তব জীবনটা এভাবে আলাদা করা যায় আরকি। মানুষের জীবনে কেন এমন ঘটে; মানুষের সাধনা কেন এমন জটিল ও দুঃখ জাগায়; সেটা নিয়ে ততটা আসলে ভাবি নাই। ওই…

তারাবিবির ভাগ্যে কী ঘটেছিল?

এক. অনেক দূর চলে এলাম, তাই না! শাহীন বলে, আরে না। আসার পথ সব সময় দীর্ঘ হয়। সামনে চল। ছোট একটা নদী আছে। কী নাম? কাগজে কলমে কোন নাম আছে কিনা জানি না। তবে লোকে বলে ছোট দরিয়া। বড় দরিয়া কই? ছিল। একসময়। এখন আর নেই। নেই মানে কী? হারিয়ে গেছে। প্রথমে নদীটা ভাঙতে শুরু…

নিখুঁত জুতা

এমন পরিস্থিতিতে আগে পড়ে নাই- তা না। কিন্তু আজকের অনুভূতি একদম বিজাতীয়। শৈশবে শবে বরাতের রাতে এক অচিন সুর তাকে আপ্লুত করত। যার তীক্ষ্ণতা অপরাপর সময়কে অনুপমভাবে ছাড়িয়ে যেত। এই চাঁদনী রাতে কি এক উপহার অপেক্ষা করে। বরাতকে মন্দভাবে চিন্তা করতে নাই।