শরতের অচল পাখি

শরৎ বিমর্ষ করে ঢের

বিষম কান্নায় নিয়ে আসে

পাখির শিস – ফুলের ঘ্রাণ

হারিয়ে গেছে সমুদ্র মন্থনে।

 

শরৎ-

দুই ঝুঁটির বিস্মৃত মেয়েটি

ফিরে আসে

নামহীন সম্বোধনে ডাকে।

ভাষাহীনে অজাচারে

অলীক মেঘ

ঝিলিক দিয়ে লুকোয় আড়ালে

আমি পাখিটির শিস বুনি

আর ফুলের ঘ্রান।

 

খুঁজি  বিষম লোবান

জ্বালাই পিদিম।

জ্বালিয়ে সেই সুর অনির্বাণ

তবুও সে আমায় বিমর্ষ করে।

 

(শোয়েব করিম। সুখী রাজকুমারকে। চিরদিন আনন্দে থেকো।)

Comments

comments

6 thoughts on “শরতের অচল পাখি

  1. অনন্য মানুষ তাই কারুর সঙ্গে নাই মিল
    তাই কত কত মুখ দেখে কত মুখ মনে আসে
    তোমারে কেবল তাই ভুলে ভুলে যাই
    তোমার মতন সত্যি বুঝি আর কেউ নাই !

  2. কবিতাটিতে কেমন মাদকতা আছে। কেমন যেনো চেনা চেনা আবার অচেনা ভাব। মেয়েটির সাথে আমার কোনো সম্পর্ক আছে আবার নাই এই অনিশ্চিত সম্পর্ক টেনে নেয় অন্য কোনো ঠিকানায়। আমি আশায় থাকলাম।

    • আশাবাদই সামনে এগিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাকে বর্তমানে বাঁচিয়ে রাখে।
      সে আশা আমার পথের সঙ্গী।
      ভালো খাকুন।

Comments are closed.